অর্থলোভী নারী ও ভালোবাসা-লোভী নারী — দুই বিপরীত প্রান্তের দুই গল্প।
একজন চায় অর্থ, অন্যজন চায় অনুভব।
একজন সংসারের হিসাব রাখে টাকার খাতায়,
অন্যজন রাখে হৃদয়ের পাতায়।
অর্থলোভী নারী সবসময় অভাবী পুরুষের ভাগ্যে পড়ে—
যেন নিয়তির এক অদ্ভুত পরিহাস।
আর সেই ভালোবাসা-লোভী নারীরা?
তারা বরাবরই ভালোবাসা-বঞ্চিত পুরুষদের কাছে এসে পড়ে—
যাদের হৃদয় আছে, কিন্তু সময় নেই;
যাদের সঙ্গ আছে, কিন্তু উষ্ণতা নেই।
ভালোবাসা-লোভী নারীরা সারাজীবন শুধু ভালোবাসা চেয়ে আসে,
তবু তাদের কপালে ভালোবাসা খুব কমই জোটে।
তারা দিন শেষে ক্লান্ত, মানসিকভাবে ভাঙা,
তবু ভালোবাসার স্বপ্নে বাঁচে—
কারণ তাদের কাছে সম্পর্ক মানে “একসাথে থাকা” নয়,
বরং “একসাথে অনুভব করা।”
অন্যদিকে অর্থলোভী নারী—
সে একজন সুস্থ, স্বাভাবিক, পরিশ্রমী পুরুষের মানসিক শান্তি নষ্ট করে দেয়।
সে ভালোবাসাকে হিসেবের খাতায় ফেলে দেয়,
আর পুরুষটি ধীরে ধীরে নিজের ভেতর শুকিয়ে যায়।
কিন্তু ভালোবাসা-লোভী নারী—
সে পুরুষের ক্লান্ত দিনে হয়ে ওঠে অবলম্বন,
তার ব্যর্থতায় দেয় সান্ত্বনা,
আর তার ভাঙা মনকে জোড়া দেয় মায়ার স্পর্শে।
যারা বোঝে,
দাম্পত্য জীবনে ভালোবাসা ছাড়া সংসার চালানো অসম্ভব—
তারা জানে, ভালোবাসাই একমাত্র ভাষা যা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে।
যারা সঙ্গীর অভাব জেনেও পাশে থাকে,
যত্ন নেয়, সহ্য করে,
তারা শুধু ভালো সঙ্গী নয়—
তারা এক নীরব আশ্রয়, জীবনের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা।
অর্থলোভী নারী সারাজীবন “টাকা, টাকা” করে
যে পুরুষের মন ভরিয়ে তোলে ক্লান্তিতে,
সে নারীও একদিন বুঝতে পারে—
বেঁচে থাকতে ভালোবাসা কতটা প্রয়োজন ছিল।
তখন সে ফিরে আসে, কিন্তু ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়।
কারণ ভালোবাসা একবার মরে গেলে,
তার পুনর্জন্ম হয় না—
শুধু স্মৃতি হয়ে থাকে, অবহেলার মতো।
মানুষের মন আর চাওয়া চিরকাল একরকম থাকে না।
আজ যে পুরুষকে অর্থের লোভে আপনি মানসিক যন্ত্রণা দিচ্ছেন,
কাল সেই পুরুষই আপনার কাছ থেকে ভালোবাসা চাওয়ার মতো দূরে চলে যাবে।
তখন বুঝবেন—
অর্থে সুখ কেনা যায়, কিন্তু ভালোবাসা নয়।
যে নারী আপনার কাছে সারাজীবন ভালোবাসা ছাড়া আর কিছু চায়নি,
আপনার অভাব-অনটন, রোগ-শোক, সবকিছুতে থেকেছে পাশে,
আপনার রাগ, ক্লান্তি, দুর্বলতা সব সহ্য করেছে—
তাকে কখনও অবহেলা করবেন না।
কারণ এমন নারী সবার কপালে জোটে না।
সে যদি আপনার সময় পায়, যত্ন পায়,
তবে সে আপনাকে জীবনভর ভালোবাসতে পারবে—
নিঃশব্দে, নির্লোভে, নিঃস্বার্থভাবে।
তার ভালোবাসা কখনও গহনার মতো ঝলমলে নয়,
বরং এক নিঃশব্দ আশ্রয়ের মতো,
যেখানে ক্লান্ত পুরুষ ফিরে পায় নিজের হারানো শান্তি।
যে পুরুষ এমন নারী পায়, সে ভাগ্যবান নয়—সে আশীর্বাদপ্রাপ্ত।
একজন চায় অর্থ, অন্যজন চায় অনুভব।
একজন সংসারের হিসাব রাখে টাকার খাতায়,
অন্যজন রাখে হৃদয়ের পাতায়।
অর্থলোভী নারী সবসময় অভাবী পুরুষের ভাগ্যে পড়ে—
যেন নিয়তির এক অদ্ভুত পরিহাস।
আর সেই ভালোবাসা-লোভী নারীরা?
তারা বরাবরই ভালোবাসা-বঞ্চিত পুরুষদের কাছে এসে পড়ে—
যাদের হৃদয় আছে, কিন্তু সময় নেই;
যাদের সঙ্গ আছে, কিন্তু উষ্ণতা নেই।
ভালোবাসা-লোভী নারীরা সারাজীবন শুধু ভালোবাসা চেয়ে আসে,
তবু তাদের কপালে ভালোবাসা খুব কমই জোটে।
তারা দিন শেষে ক্লান্ত, মানসিকভাবে ভাঙা,
তবু ভালোবাসার স্বপ্নে বাঁচে—
কারণ তাদের কাছে সম্পর্ক মানে “একসাথে থাকা” নয়,
বরং “একসাথে অনুভব করা।”
অন্যদিকে অর্থলোভী নারী—
সে একজন সুস্থ, স্বাভাবিক, পরিশ্রমী পুরুষের মানসিক শান্তি নষ্ট করে দেয়।
সে ভালোবাসাকে হিসেবের খাতায় ফেলে দেয়,
আর পুরুষটি ধীরে ধীরে নিজের ভেতর শুকিয়ে যায়।
কিন্তু ভালোবাসা-লোভী নারী—
সে পুরুষের ক্লান্ত দিনে হয়ে ওঠে অবলম্বন,
তার ব্যর্থতায় দেয় সান্ত্বনা,
আর তার ভাঙা মনকে জোড়া দেয় মায়ার স্পর্শে।
যারা বোঝে,
দাম্পত্য জীবনে ভালোবাসা ছাড়া সংসার চালানো অসম্ভব—
তারা জানে, ভালোবাসাই একমাত্র ভাষা যা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে।
যারা সঙ্গীর অভাব জেনেও পাশে থাকে,
যত্ন নেয়, সহ্য করে,
তারা শুধু ভালো সঙ্গী নয়—
তারা এক নীরব আশ্রয়, জীবনের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা।
অর্থলোভী নারী সারাজীবন “টাকা, টাকা” করে
যে পুরুষের মন ভরিয়ে তোলে ক্লান্তিতে,
সে নারীও একদিন বুঝতে পারে—
বেঁচে থাকতে ভালোবাসা কতটা প্রয়োজন ছিল।
তখন সে ফিরে আসে, কিন্তু ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়।
কারণ ভালোবাসা একবার মরে গেলে,
তার পুনর্জন্ম হয় না—
শুধু স্মৃতি হয়ে থাকে, অবহেলার মতো।
মানুষের মন আর চাওয়া চিরকাল একরকম থাকে না।
আজ যে পুরুষকে অর্থের লোভে আপনি মানসিক যন্ত্রণা দিচ্ছেন,
কাল সেই পুরুষই আপনার কাছ থেকে ভালোবাসা চাওয়ার মতো দূরে চলে যাবে।
তখন বুঝবেন—
অর্থে সুখ কেনা যায়, কিন্তু ভালোবাসা নয়।
যে নারী আপনার কাছে সারাজীবন ভালোবাসা ছাড়া আর কিছু চায়নি,
আপনার অভাব-অনটন, রোগ-শোক, সবকিছুতে থেকেছে পাশে,
আপনার রাগ, ক্লান্তি, দুর্বলতা সব সহ্য করেছে—
তাকে কখনও অবহেলা করবেন না।
কারণ এমন নারী সবার কপালে জোটে না।
সে যদি আপনার সময় পায়, যত্ন পায়,
তবে সে আপনাকে জীবনভর ভালোবাসতে পারবে—
নিঃশব্দে, নির্লোভে, নিঃস্বার্থভাবে।
তার ভালোবাসা কখনও গহনার মতো ঝলমলে নয়,
বরং এক নিঃশব্দ আশ্রয়ের মতো,
যেখানে ক্লান্ত পুরুষ ফিরে পায় নিজের হারানো শান্তি।
যে পুরুষ এমন নারী পায়, সে ভাগ্যবান নয়—সে আশীর্বাদপ্রাপ্ত।